ওয়েবসাইট কি এবং ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

আধুনিকায়ন ও প্রযুক্তির এই যুগে এসেও যদি ওয়েবসাইট কি তা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না থাকে তাহলে আপনি পৃথিবীর অন্যদের চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছেন এটা হলফ করে বলাই যায়। তবে চিন্তার কারণ নেই আজকের আর্টিকেল পড়লেই আশা করি আপনি ওয়েবসাইটের নারী নক্ষত্র সব জানতে পারবেন।

পৃথিবীতে প্রায় ১ বিলিয়নের বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে যা কিছু করেন তার সবটায় কোনো না কোনো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।

আমাদের অতিপরিচিত কিছু নাম যেমন Facebook, YouTube, Instagram সহ সকল সোশ্যাল মিডিয়া এক একটা ওয়েবসাইট। আমরা প্রতিনিয়ত এগুলো ব্যবহার করি, কিন্তু অনেকেই জানি না ওয়েবসাইট কি website ki

আজকের ব্লগে আমরা ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে, ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন, ওয়েবসাইট এর কাজ কি এবং ওয়েবসাইট কত প্রকার ইত্যাদি সহ Website এর আদ্যোপান্ত জানার চেষ্টা করবো। পুরো লেখাটা পড়ার অনুরোধ থাকবে।

ওয়েবসাইট কি
ওয়েবসাইট কি

ওয়েবসাইট কি? website ki ?

ওয়েবসাইট হলো ওয়েব সার্ভারে সংরক্ষিত থাকা কতগুলো ওয়েব পেইজ, লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও কন্টেন্টের সমষ্টি। যা একজন ব্যক্তি যেকোনো স্থান থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখতে পারে।

আপনি প্রতিনিয়ত ফেসবুক, ইউটিউব, নিউজ পোর্টাল সহ গুগল থেকে সার্চ করে যা কিছু দেখেন ও পড়েন সেগুলোর সবই ওয়েবসাইট।

এই ওয়েবসাইটগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত রিজিওনাল ওয়েব সার্ভারে লাইভ করা থাকে। যেমন: আমাদের এই লেখাটি আপনি যেকোনো স্থান থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে পড়তে পারছেন তার কারণ এই ওয়েবসাইটটি এবং এর সকল কন্টেন্ট একটি ওয়েব সার্ভারে আপলোড করে লাইভ করা আছে।

আরো পড়ুন: ওয়েব হোস্টিং কি এবং ডোমেইন নেম কি ?

এই ওয়েব সার্ভারকে হোস্টিং বলা হয়। হোস্টিং মূলত ইন্টারনেটে সাথে কানেক্টেড একটা মেগা স্টোরেজ। আমাদের মোবাইল অথবা কম্পিউটারে যেমন Internal Memory বা HDD থাকে হোস্টিংও তেমন একটা স্টোরেজ

তবে পার্থক্য হলো মোবাইল বা কম্পিউটারে স্টোরেজ ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড না, হোস্টিংয়ের স্টোরেজ ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড এবং যেকোনো স্থান থেকে তা অ্যাকসেস করা যায়।

ওয়েবসাইটের কথা বললে ডোমেইন সম্পর্কে কিছু না জানালে আলোচনা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। Domain হলো কোনো একটা ওয়েবসাইটের ঠিকানা। যেমন consumer64.com একটি ডোমেইন নাম। এটি আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা নির্দেশ করে।

পরবর্তী একটা আর্টিকেলে ডোমেইন, হোস্টিং ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব ব্রাউজার নিয়ে আলোচনা করবো।

ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

তথ্যপ্রযুক্তি এই জামানায় সবচেয়ে দ্রুত সময়ে সবচেয়ে বেশি মানুষের কাছে পৌছানোর অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ওয়েবসাইট।

ব্যবসায় বাণিজ্য থেকে শুরু করে দেশ-বিদেশের নানান সংবাদ, সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে ওয়েবসাইটের বিকল্প কিছু এখনও আবিস্কৃত হয়নি।

আমাদের নিত্যদিনের অনেক কিছুই ওয়েবসাইট ছাড়া প্রায় অসম্ভব। যেমন এখন ঘরে বসে মুহুর্তেই খাবার সহ যেকোনো পণ্য অর্ডার করতে পারছি, টিকিট বুকিং দিতে পারছি, সারাবিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এক জায়গায় পড়তে পারছি, ঘরে বসে পড়াশোনা সহ গবেষণার নানান সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে পারছি। এছাড়াও কয়েক ক্লিকেই নাগরিক সেবা পেয়ে যাচ্ছি।

১৯৮৯ সালে World Wide Web বা WWW এর প্রবক্তা টিম বার্নার্স-লি যদি ওয়েবসাইটের ধারণা সবার সামনে না আনতেন তাহলে হয়তো আজ আমরা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতাম।

কাদের জন্য ওয়েবসাইট প্রয়োজন?

প্রতিটা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য একটা ভালো মানের ওয়েবসাইট থাকা খুবই জরুরি। এটি ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নতুন পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের জানাতে পারে, পণ্যের বিজ্ঞাপন দিতে পারে এবং ই-কমার্স টুল ব্যবহার করে ক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্যের অর্ডার নিতে পারে।

কোনো প্রতিষ্ঠানের একটা গোছালো ওয়েবসাইট থাকলে ক্রেতারা ওই প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক প্রতি বেশি আস্থা রাখতে পারে। ইন্টারনেটে প্রতিষ্ঠানের একটা ব্র‍্যান্ড ইমেজ তৈরি হয়।

এছাড়াও যারা প্রফেশনে যুক্ত আছে তাদের একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন। পোর্টফোলিও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত, পেশাগত তথ্য অন্যদের কাছে তুলে ধরতে পারে। এছাড়া সে কোন কাজে যুক্ত আছে, পূর্বে কী কী কাজ করেছে তার একটা তালিকাও প্রকাশ করতে পারে।

আরো পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো ও শুরু করার জন্য সহজ উপায়

আসলে এই সময়ে এসে স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে প্রফেশনাল পারসোনালিটি সকলের জন্য একটা ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন। আর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য তো এটা আবশ্যক ছাড়া কিছু না।

ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে
ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে

ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে?

আমরা গুগলে কিছু লিখে সার্চ করলে কিংবা অ্যাড্রেস বারে ওয়েবসাইটে ডোমেইন নাম লিখে সার্চ করে কোনো একটা ওয়েবসাইটে মুহূর্তেই প্রবেশ করতে পারি।

কিন্তু বিষয়টা আসলেও এত সহজ না। আমরা ১-২ সেকেন্ডেই একটা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারি। তবে এই কয়েক সেকেন্ডে অনেকগুলো কাজ সম্পন্ন হয়, যা আমরা সাধারণ ব্যবহারকারীরা দেখতে পাই না বা জানি না।

আসুন এবার জেনে নিই একটা ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে। এত দ্রুত কিভাবে যেকোনো ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা সম্ভব।

আমরা যখন কোনো ওয়েব ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে ওয়েবসাইটে ঠিকানা লিখে সার্চ দিই তখন পর্যায়ক্রমে নিচের কাজগুলো সম্পাদিত হয়।

  1. প্রথমে ওয়েব ব্রাউজারটি ডোমেইনকে (consumer64.com) আইপি অ্যাড্রেসে (154.41.233.91) রূপান্তর করে DNS Server এ একটা রিকোয়েস্ট পাঠায়।
  2. এরপরে DNS Server ওই রিকোয়েস্টটি ওয়েব সার্ভারে পাঠায় যেখানে ওয়েবসাইটটি হোস্ট করা আছে।
  3. এবার ওয়েব সার্ভার রিকোয়েস্টের ভিত্তিতে ব্রাউজারকে একটা রেসপন্স পাঠায়।
  4. সর্বশেষে ব্রাউজার উক্ত রেসপন্সটি ব্যবহারকারীকে দেখায়।

উল্লিখিত এই কাজগুলো কত দ্রুত সম্পন্ন হয় তা নিশ্চয় জানেন। এই স্পিড অনেকটা ব্যবহারকারীর ইন্টারনেট স্পিডের উপরেও নির্ভর করে।

ওয়েবসাইট কত প্রকার ও কি কি?

বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা যায়। গঠনগত দিক থেকে ওয়েবসাইটকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।

  • স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট: যে ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট সচারাচর পরিবর্তিত হয় না তাকে Static Website বলে। এগুলোতে ব্যবহারকারীরা কোনো প্রতিক্রিয়া (লাইক, কমেন্ট, শেয়ার ইত্যাদি) জানাতে পারে না। এই ধরনের ওয়েবসাইট এখন আর লক্ষ্য করা যায় না।
  • ডাইনামিক ওয়েবসাইট: আর ডাইনামিক ওয়েবসাইট হলো নিয়মিত পরিবর্তনশীল। যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ ইত্যাদি। এগুলোর তথ্য প্রতিনিয়ত পরিবর্তন করা হয়। এছাড়া এতে ব্যবহারকারীরা প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। ডাইনামিক ওয়েবসাইটকে Web 2.O বলা হয়।

এছাড়াও ডাইনামিক ওয়েবসাইটকে কয়েক প্রকার। যেমন:

  • ব্লগ ওয়েবসাইট
  • সামাজিক ওয়েবসাইট
  • প্রশ্নত্তোর ওয়েবসাইট
  • ইকমার্স ওয়েবসাইট
  • নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট

আসুন এবার সংক্ষেপে এগুলোর পরিচিত ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিই।

১. ব্লগ ওয়েবসাইট: ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশি যে ধরনের ওয়েবসাইট আছে তার মধ্যে ব্লগ সাইট অন্যতম। ব্লগ বলতে এমন ওয়েবসাইটকে বুঝায় যেকোনো নির্দিষ্ট কোনো এক বা একাধিক বিষয়ে নিয়মিত কন্টেন্ট প্রকাশ করা হয়।

এগুলোর বেশিরভাগ ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। এই ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচও তুলনামূলক কম। কিছু জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ ওয়েবসাইট হলো Consumer64, Pratiborton, Blogger Bangladesh, Bangla Tech ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম – what is cv ?

২. সামাজিক ওয়েবসাইট: সামাজিক ওয়েবসাইটের সাথে আমরা সবাই বেশি পরিচিত। সামাজিক ওয়েবসাইট বলতে social media-কে বোঝায়।

এসকল ওয়েবসাইটগুলো বেশ জনপ্রিয় ও ব্যয়বহুল হয়ে থাকে। কিছু সামাজিক ওয়েবসাইট হলো Facebook, YouTube,  LinkedIn, Threads, X ইত্যাদি।

৩. প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট: প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট হলো একধরনের কমিউনিটি সাইট। এখানে ব্যবহারকারীরা একাউন্ট তৈরি করতে পারে।

একজন ব্যবহারকারী কোনো বিষয়ে জানতে চাইলে সেটা লিখে প্রশ্ন করে। অন্য ব্যবহারকারীরা উক্ত প্রশ্নের উত্তর জানলে তার জবাব দেয়। এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলো বেশ জনপ্রিয় ও উপকারী।

এরকম কিছু জনপ্রিয় বাংলা প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট হলো Quora, Bissoy, AnsBangla, Maya ইত্যাদি।

৪. ই-কমার্স ওয়েবসাইট: যে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অনলাইনে পন্য পছন্দ করা ও কেনাকাটা করা যায় তাকে ই-কমার্স ওয়েবসাইট বলে।

বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ ই-কমার্সের জগতে প্রবেশ করেছে। তবে সারাবিশ্বে এই যাত্রা শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকেই।

এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে আমাদের পছন্দের পণ্য খুঁজে পেতে পারি, সেগুলোর দামের তুলনা করতে পারি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ঘরে বসে কয়েক ক্লিকেই এসব পণ্য হাতে পেতে পারি।

সারাবিশ্বে অনেক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে Amazon, Ebay, Alibaba, Aliexpress, Flipkart, Walmart ইত্যাদি।

এছাড়া Daraz, Rokomari, Chaldal, Priyoshop, Ajkerdeal, Pickaboo ইত্যাদির মতো বেশ কিছু জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রয়েছে।

৫. নিউজ পোর্টাল: জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরির মধ্যে নিউজ পোর্টালগুলো অন্যতম। প্রতিদিন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা অসংখ্য নিউজ পোর্টাল ভিজিট করে।

বাংলাদেশেও কিছু জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট রয়েছে। যেমন: Prothom Alo, Daily Star, Bdnews24, Daily Jugantor, Dhaka Tribune ইত্যাদি।

ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করতে হয়
ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করতে হয়

ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করতে হয়?

ওয়েবসাইট তৈরি করা একটা পেশাদার কাজ। সারাবিশ্বে এই কাজের চাহিদা ব্যাপক। আমাদের দেশেও উল্লেখযোগ্য চাহিদা রয়েছে।

ওয়েবসাইট তৈরি করা করা হয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে। এরকম কিছু প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হলো HTML, CSS, Javascript, MySQL, Python ইত্যাদি।

এই ভাষাগুলোর সমন্বয়ে বিভিন্নরকম ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। তবে প্রযুক্তি এখন এতটাই সহজ ও উন্নত হয়েছে যে এসব জটিল প্রোগ্রামিং ভাষা না শিখেও আপনি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

এজন্য আপনাকে কোনো একটা CMS (Content Management System) প্ল্যাটফর্মের সহায়তা নিতে হবে। ওয়েবসাইট তৈরির কাজে ব্যবহৃত কিছু জনপ্রিয় CMS হলো:

  • WordPress
  • Wix
  • Joomla
  • WooCommerce
  • Drupal
  • Spotify
  • Blogger

এই প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে ওয়েবসাইট বানাতে তেমন একটা প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা প্রয়োজন হয় না। এগুলো দিয়ে ব্লগ থেকে শুরু করে ই-কমার্স সাইট সবই বানাতে পারবেন।

ওয়েবসাইট বানাতে আপনার কিছু জিনিস প্রয়োজন হবে। যেমন ডোমেইন, হোস্টিং, ওয়েবসাইট থিম, প্লাগিন, কন্টেন্ট ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: প্রফেশনাল ব্লগার হতে চাই কিন্তু কিভাবে

আপনারা আগ্রহ প্রকাশ করলে এসব বিষয়ে ধারাবাহিক আর্টিকেল প্রকাশ করবো। আর ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করতে হয় এটা যেহেতু একটা টেকনিক্যাল বিষয় তাই লিখে বুঝানো সম্ভব নয়।

এজন্য এখানে ওয়েবসাইট কি ও এর অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি মাত্র।

ইতিকথা

ওয়েব প্রযুক্তি এক বিস্ময়কর ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। এই ওয়েবসাইট না থাকে আজকে আমরা অনেক প্রযুক্তি ও আধুনিক সেবা থেকে বঞ্চিত হতাম।

কিছুদিন বাদে আমরা Web 2.O থেকে Web 3.O বা মেটাভার্সের জগতে প্রবেশ করবো। তাই ওয়েবসাইট সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কম-বেশি ধারণা থাকা দরকার।

Leave a Reply